১৯৭৫ সালের
৪ এপ্রিল মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৮৫ সালে বাজারে আসে জনপ্রিয় কম্পিউটার
অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) উইন্ডোজের প্রথম সংস্করণ। অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ
সংস্করণ উইন্ডোজ ১০। পঁচিশ বছর আগে ১৯৮৫ সালে মাইক্রোসফট বিশ্বদরবারে উইন্ডোজের প্রথম সংস্করণ
অবমুক্ত করে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। এ অনুষ্ঠানে কারিগরি বিষয় সংশ্লিষ্ট
সাংবাদিকদের বাইরে খুব বেশি লোক উপস্থিত ছিল না। অথচ সে সময় এ পণ্যটি চালু করা হয়
এর পেছনে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার খরচ করা হয়েছিল।গত পঁচিশ বছরে উইন্ডোজের পরিবর্তন বা
উন্নয়ন সম্পর্কিত একটি ইমেজ গ্যালারি নবীন ও প্রবীণ ব্যবহারকারীর উদ্দেশে তুলে ধরা
হয়েছে। গত দুই যুগে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম উন্নয়নের প্রতিটি ধাপের গোপন রহস্য
এতে তুলে ধরা হয়েছে।
·
উইন্ডোজ ১.০
উইন্ডোজের সার্ভার সংস্করণসমূহ
১৯৮৫ : উইন্ডোজ ১.০
উইন্ডোজের যাত্রা শুরু ১৯৮১ সালে ইন্টারফেস ম্যানেজার নামের এক প্রজেক্ট
হিসেবে এবং চূড়ান্তভাবে ১৯৮৫ সালে অবমুক্ত হয় উইন্ডোজ ১.০ হিসেবে, যা অপারেটিং সিস্টেমের জগতে এক মৃদু আলোড়ন সৃষ্টি করে।তবে ইতস্ততভাবে ছড়িয়ে
ছিটিয়ে হারিয়ে যায়নি। এটি সবার আগে ডস (DOS) তথা ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেমে রান
করত।ডস অপারেটিং সিস্টেমের জন্য খুব অল্প অ্যাপ্লিকেশন ছিল।অ্যাপ্লিকেশন উইন্ডো
ওভারল্যাপ করা যেত না অর্থাৎ এগুলো টিল্ড অবস্থায় থাকত।
উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশনে এখনো এই ওএস-কে বিবেচনায় আনা হয়। শুধু তাই নয়, আমাদের অনেকেরই হয়তো জানা নেই, মাইক্রোসফটের সাম্রাজের ভিত্তিই
হলো এই অপারেটিং সিস্টেম।
উইন্ডোজ ১.০-এ সম্পৃক্ত করা হয় টেক্সট এডিটর, নোটবুক, মৌলিক ক্যালেন্ডার, দীর্ঘস্থায়ী গ্রাফিক্স পেইন্টিং প্রোগ্রাম পেইন্টসহ বেশ কিছু সহায়ক প্রোগ্রাম। এই অপারেটিং সিস্টেমের জন্য দরকার এমএসডস ভার্সন ২.০, ২৫৬ কি.বা. মেমরি এবং গ্রাফিক্স অ্যাডাপ্টার। এই অপারেটিং সিস্টেম হার্ডডিস্ক বা দুটি ফ্লপি ডিস্ক থেকেও রান করানো যেত।
উইন্ডোজ ১.০-এ সম্পৃক্ত করা হয় টেক্সট এডিটর, নোটবুক, মৌলিক ক্যালেন্ডার, দীর্ঘস্থায়ী গ্রাফিক্স পেইন্টিং প্রোগ্রাম পেইন্টসহ বেশ কিছু সহায়ক প্রোগ্রাম। এই অপারেটিং সিস্টেমের জন্য দরকার এমএসডস ভার্সন ২.০, ২৫৬ কি.বা. মেমরি এবং গ্রাফিক্স অ্যাডাপ্টার। এই অপারেটিং সিস্টেম হার্ডডিস্ক বা দুটি ফ্লপি ডিস্ক থেকেও রান করানো যেত।

১৯৮৭ : উইন্ডোজ ২.০
১৯৮৭ সালের শেষের দিকে উইন্ডোজের ভার্সন ২.০ অবমুক্ত হয়। উইন্ডোজ ভার্সন
১.০ অবমুক্ত হওয়ার দুই বছর পর উইন্ডোজের ভার্সন ২.০ অবমুক্ত হয়। এই নতুন ভার্সনে
সম্পৃক্ত করা হয় অ্যাপ্লিকেশন উইন্ডোর ওভারল্যাপিং সক্ষমতা। এ সংস্করণে মেমরির
ব্যবহার উন্নত করা হয়। উন্নত করা হয় নতুন ডায়নামিক ডাটা এক্সচেঞ্জ (DDE), যা উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশনকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডাটা শেয়ার ও আপডেটের সুবিধা
দেয়। এক্সেল স্প্রেডশিটে ডিডিআই অনুমোদিত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়, যখন অন্য এক্সেল স্প্রেডশিটের ডাটা পরিবর্তন করা হয়।
উইন্ডোজ ২.০-এ সম্পৃক্ত করা হয়েছে এক্সপান্ডেড সিস্টেম রিকোয়ারমেন্ট। ফলে এই সিস্টেমের জন্য দরকার ৫১২ কি.বা. বা তার চেয়ে বেশি মেমরি এবং ডস ভার্সন ৩.০। পরবর্তী ভার্সন উইন্ডোজ ২.১১-এর জন্য দরকার হয় প্রথমবারের মতো হার্ডডিস্কের ব্যবহার।
উইন্ডোজ ২.০-এ সম্পৃক্ত করা হয়েছে এক্সপান্ডেড সিস্টেম রিকোয়ারমেন্ট। ফলে এই সিস্টেমের জন্য দরকার ৫১২ কি.বা. বা তার চেয়ে বেশি মেমরি এবং ডস ভার্সন ৩.০। পরবর্তী ভার্সন উইন্ডোজ ২.১১-এর জন্য দরকার হয় প্রথমবারের মতো হার্ডডিস্কের ব্যবহার।
উইন্ডোজ ভার্সন ২.০-এর জন্য মাইক্রোসফট এক্সেল ও ওয়ার্ডসহ আরো কিছু
অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করা হয়। এ সময় ম্যাকের জন্য তৈরি করা প্রোগ্রাম এলডাস
পেজমেকারকে উইন্ডোজে সম্পৃক্ত করা হয়। উইন্ডোজ ২.০ আরেকটি বিশেষ কারণে স্মরণীয়, কেননা ১৯৮৮ সালের ১৭ মার্চ অ্যাপল কমপিউটার মাইক্রোসফটের বিরুদ্ধে আদালতে
অভিযোগ করে যে মাইক্রোসফট কপিরাইট আইন ভঙ্গ করে ম্যাকিনটোশ অপারেটিং সিস্টেমের লুক
ও ফিল নকল করে। অবশ্য কয়েক বছর আইনি লড়াই করে মাইক্রোসফট বিজয়ী হয়। মাইক্রোসফট
অভিযোগমুক্ত হয়।

১৯৯০ : উইন্ডোজ ৩.০
১৯৯০ সালে উইন্ডোজ ৩.০ অবমুক্ত হয় এবং এর উত্তরাধিকারী উইন্ডোজ ৩.১ অবমুক্ত
হয় ১৯৯২ সালে। এ সময় ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে মাইক্রোসফট যে বিশে^ নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করেছে, তার আলামত
স্পষ্টত বুঝা যাচ্ছিল। ইন্টারফেসে আসে নতুন আচ্ছাদন। এটি সবার মন জয় করে। যদিও তা
আজকের
মতো তেমন আকর্ষণীয় ছিল না। সে সময় এই ইন্টারফেস সবার
কাছে ছিল গ্রহণীয় এবং পরিপাটি হিসেবে বিবেচিত।
আইকনগুলোকে নতুন করে ডিজাইন করা হয়েছিল যাতে ১৬ কালারের ভিজিএ গ্রাফিক্স স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করা যায়। মেমরি হ্যান্ডেলিংকে উন্নত করা হয় এবং সমন্বিত করা হয় এনহ্যান্সড মোড, যা মেমরি অ্যাক্সেসের গতি বাড়ায় এবং ডস প্রোগ্রামকে অনুমোদন করে যাতে স্বতন্ত্র ভার্চুয়াল মেশিনে রান হয়।উইন্ডোজ ৩.০ ভার্সন উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশনকে র্যাোমের মধ্যে বিদ্যমান মেমরির চেয়ে বেশি মেমরি ব্যবহারের সুযোগ দেয় অস্থায়ীভাবে হার্ডডিস্কে র্যা ম সোয়াপ করার মাধ্যমে।
এই এনহ্যান্সড মোড বেশ প্রশংসিত হয়।কেননা, এ সময় ডস প্রোগ্রাম মাল্টিটাস্কে সক্ষম হয় এবং প্রথমবারের মতো তাদের নিজেদের রিসাইজেবল উইন্ডোতে সক্ষম হয়, যা আগে স্ক্রিনজুড়ে রান করত। উইন্ডোজ ৩.০-এর জন্য দরকার ৬৪০ কি.বা.,যাকে বলা হয় নর্মাল মেমরি এবং ২৫৬ কি.বা. হলো এক্সটেনডেট মেমরি। উইন্ডোজের ৩.০-এ ভার্সন তৈরি করা হয়েছিল মাল্টিমিডিয়া সাপোর্ট করার জন্য এবং এটি প্রথমবারের মতো সিডি রম সাপোর্ট করে।
আইকনগুলোকে নতুন করে ডিজাইন করা হয়েছিল যাতে ১৬ কালারের ভিজিএ গ্রাফিক্স স্ট্যান্ডার্ড ব্যবহার করা যায়। মেমরি হ্যান্ডেলিংকে উন্নত করা হয় এবং সমন্বিত করা হয় এনহ্যান্সড মোড, যা মেমরি অ্যাক্সেসের গতি বাড়ায় এবং ডস প্রোগ্রামকে অনুমোদন করে যাতে স্বতন্ত্র ভার্চুয়াল মেশিনে রান হয়।উইন্ডোজ ৩.০ ভার্সন উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশনকে র্যাোমের মধ্যে বিদ্যমান মেমরির চেয়ে বেশি মেমরি ব্যবহারের সুযোগ দেয় অস্থায়ীভাবে হার্ডডিস্কে র্যা ম সোয়াপ করার মাধ্যমে।
এই এনহ্যান্সড মোড বেশ প্রশংসিত হয়।কেননা, এ সময় ডস প্রোগ্রাম মাল্টিটাস্কে সক্ষম হয় এবং প্রথমবারের মতো তাদের নিজেদের রিসাইজেবল উইন্ডোতে সক্ষম হয়, যা আগে স্ক্রিনজুড়ে রান করত। উইন্ডোজ ৩.০-এর জন্য দরকার ৬৪০ কি.বা.,যাকে বলা হয় নর্মাল মেমরি এবং ২৫৬ কি.বা. হলো এক্সটেনডেট মেমরি। উইন্ডোজের ৩.০-এ ভার্সন তৈরি করা হয়েছিল মাল্টিমিডিয়া সাপোর্ট করার জন্য এবং এটি প্রথমবারের মতো সিডি রম সাপোর্ট করে।
উইন্ডোজ ৩.০-এ সম্পৃক্ত করা হয় কমপিউটারের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো Solitair গেম। উইন্ডোজ ৩.১ চালু করে TrueType ফন্ট। এর ফলে স্ক্রিনে টেক্সট পড়া আরো মসৃণ হয় এবং উন্নতমানের প্রিন্ট পাওয়া যায়। উইন্ডোজ ভার্সন ৩.১১-এ যুক্ত করা হয় নেটওয়ার্ক সাপোর্ট, যেখানে ব্যবহার হয় সে সময়ের প্রধান নেটওয়ার্ক স্ট্যান্ডার্ড Netware।
১৯৯৩ :উইন্ডোজ এনটি ৩.১
১৯৯৩ সালের জুলাইয়ে উইন্ডোজ এনটি ৩.১ অবমুক্ত হয়। এটি সাধারণ ভোক্তাদের
প্রতি লক্ষ না রেখে বরং ব্যবসায়কে লক্ষ্য করে ডিজাইন করা হয়, যা ছিল অধিকতর নিরাপদ ও স্ট্যাবল। এতে ১৬ বিট আর্কিটেকচারের পরিবর্তে ৩২
বিট আর্কিটেকচার ব্যবহার করা হয়। ভার্সন ৩.১ প্রথম অবমুক্ত হয় এনটি অপারেটিং
সিস্টেমে। উইন্ডোজ ৩.১ এনটির জন্য দরকার ৮০৩৮৬ প্রসেসর, ১২ মে.বা র্যাকম এবং হার্ডডিস্ক ফ্রি স্পেস ৯০ মে.বা।
এন্টারপ্রাইজকেন্দ্রিক এই অপারেটিং সিস্টেমে পরে আরো তিনটি উন্নত ভার্সন অবমুক্ত হয়। উইন্ডোজ এনটি ৩.৫ অবমুক্ত হয় ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৫ সালে উইন্ডোজ এনটি ৩.৫১ এবং ১৯৯৬ সালে উইন্ডোজ এনটি ৪.০ অবমুক্ত হয়।
এন্টারপ্রাইজকেন্দ্রিক এই অপারেটিং সিস্টেমে পরে আরো তিনটি উন্নত ভার্সন অবমুক্ত হয়। উইন্ডোজ এনটি ৩.৫ অবমুক্ত হয় ১৯৯৪ সালে। ১৯৯৫ সালে উইন্ডোজ এনটি ৩.৫১ এবং ১৯৯৬ সালে উইন্ডোজ এনটি ৪.০ অবমুক্ত হয়।
উইন্ডোজ
৩.১x (codenamed
Janus)
১৬ বিট
ধারাবাহিক অপারেটিং সিস্টেম, ব্যক্তিগত
কম্পিউটারের জন্য মাক্রসফটের তৈরি করা। পূর্বসূরি উইন্ডোজ ৩.০ পর, উইন্ডোজ
৩.১ ধারাবাহিক শুরু, যেটি প্রথম বিক্রি হয় এপ্রিল, ১৯৯২ সালে। পরবর্তী সংস্করণ উইন্ডোজ ৯৫ আসার আগ পর্যন্ত ১৯৯২ সাল থেকে
১৯৯৪ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সংস্করণ মুক্তি পায়। জীবন-কালে বিভিন্ন বিভাগে উন্নতি
সাধন করে। উইন্ডোজ ৩.১ আসলে ৬ এপ্রিল, ১৯৯২ সালে মুক্ত হয় এবং অফিশিয়াল সাপোর্ট দেয়া
হয় ৩১ ডিসেম্বর, ২০০১ সাল পর্যন্ত। উইন্ডোজ ৩.১১ সনস্করনে সহায়তা দেয়া হয় ১ নভেম্বর, ২০০৮
পর্যন্ত।
সংস্করণ
উইন্ডোজ ৩.১
উইন্ডোজ
৩.১ (কোড নাম Janus), ৬ এপ্রিল
১৯৯২ সালে ব্যবহারের জন্য মুক্ত করা হয়, যাতে প্রিন্টযোগ্য ফন্ট যুক্ত করা হয়, যার ফলে
প্রথম বারের মত কার্যকর প্রকাশনা শুরু হয়। ১৯৯২ সালের নভেম্বর মাসে মাল্টিমিডিয়া
সংস্করণ বের হয়, যার ফলে ভিডিও দেখার সুবিধা যোগ হয়। এটার লক্ষ্য ছিল সিডি-রমের মধ্যমে
শব্দ ও ভিডিও চালু করা।
উইন্ডোজ ৩.০ থেকে উন্নতি
মডুলার উইন্ডোজ
উইন্ডোজ ৩.১১
১১ আগস্ট, ১৯৯৩ সালে
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৩.১ -এর আপডেট মুক্ত করে যেটি উইন্ডোজ ৩.১১ নামে পরিচিত। সেই
কারণে উইন্ডোজ ৩.১১ কোন একক অপারেটিং সিস্টেম নয় শুধুমাত্র সফটওয়্যার আপডেট।
উইন্ডোজ ৩.২২
২২ নভেম্বর, ১৯৯৩ সালে
চীনের বাজারের জন্য মাইক্রোসফট চীনা সংস্করণ ছাড়ে যেটি উইন্ডোজ ৩.২ নামে পরিচিত।
তাই,
উইন্ডোজ ৩.২ মূলত ৩.১ -এর চীনা আপডেট।[৫] শুধুমাত্র চীনা ভাষায় এটি
প্রকাশিত হয় যাতে জটিল চীনা ভাষায় লেখা যায়।
ওয়ার্কগ্রুপের জন্য উইন্ডোজ
ওয়ার্কগ্রুপ ৩.১ -এর জন্য উইন্ডোজ
ওয়ার্কগ্রুপ ৩.১১ -এর জন্য উইন্ডোজ
অতিরিক্ত সংযোজনা
উইন৩২
অ্যাপ্লিকেশন
প্রোগ্রাম ম্যানেজার
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার
ইন্টারনেট
এক্সপ্লোরার ২ থকে ৫ পর্যন্ত উইন্ডোজ ৩.১ -এ মুক্তি পায়

১৯৯৫ : উইন্ডোজ ৯৫
১৯৯৫ সালের আগস্টে উইন্ডোজ ৯৫ অবমুক্ত হয়। সেবারই প্রথম
উইন্ডোজের সাথে ডস-কে যুক্ত করা হয়। এটি উইন্ডোজের প্রথম কনজ্যুমার ভার্সন, যা ১৬ বিট আর্কিটেকচার
থেকে সরে এসে ৩২ বিট আর্কিটেকচারের দিকে যাত্রা শুরু করে। অন্যভাবে বলা যায়, এটি হলো ৩২ বিট কোড
এবং ১৬ বিট কোডের মিশ্রণ। এই অপারেটিং সিস্টেম প্রবর্তন করে অনেকগুলো ইন্টারফেস
ইমপ্রুভমেন্ট, যার
মধ্যে কয়েকটি এখনো চল রয়েছে। যেমন- টাস্কবার এবং স্টার্ট মেনু। আগে যেখানে ফাইল
নেমের জন্য মাত্র ৮ ক্যারেক্টারের সাপোর্ট ছিল, তা পরিবর্তন করে দীর্ঘ ফাইল নেমের সাপোর্ট সম্পৃক্ত করা হয় এতে।
এটি উইন্ডোজের আগের সব ভার্সনের চেয়ে অনেক বেশি স্ট্যাবল এবং প্রথমবারের মতো এতে
ইন্টেলের প্ল্যাগ অ্যান্ড প্লে স্ট্যান্ডার্ড ফিচার যুক্ত করা হয়, যা ডিজাইন করা হয়েছে
পিসিতে সহজে হার্ডওয়্যার ও পেরিফেরাল যুক্ত করার জন্য। এর উদ্দেশ্য ছিল উইন্ডোজ
পিসির সাথে যুক্ত হার্ডওয়্যার ও পেরিফেরালকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শনাক্ত ও কনফিগার
করবে।
উইন্ডোজ ৯৫-এর জন্য কমপক্ষে দরকার ৮০৩৮৬ডিএক্স সিপিইউ, ৪ মে.বা. সিস্টেম র্যা
ম এবং ১২০ মে. বা. হার্ডডিস্ক স্পেস। এই ফিচারের কমপিউটারের গতি যথেষ্ট কম হলেও
কমপক্ষে প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম ছিল। তবে ৮০৪৮৬ ভিত্তিক পিসি এবং ৮ মে.বা. র্যাকমে
ভালো পারফরমেন্স পাওয়া যেত।
উইন্ডোজ ৯৫ আরেকটি বিশেষ কারণে উল্লেখযোগ্য। কেননা, উইন্ডোজ ৯৫-এর বিপণনের
প্রচারের জন্য প্রচুর অর্থ খরচ করা হয়। আনুমানিক মোট ৩০ কোটি ডলার খরচ করা হয়। এতে
সম্পৃক্ত ছিল উইন্ডোজের থিম সং রোলিং স্টোনের গাওয়া গান ‘Start Me Up’-এর কেনা, টরন্টোর সিএন টাওয়ারে
৩০০ ফুটের ব্যানার ঝুলানো হয়, এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংকে মাইক্রোসফটের করপোরেট কালার হলুদ, লাল এবং গ্রিন দিয়ে
লাইটেনিং করাসহ কিছু প্রমোশনাল কাজ সম্পৃক্ত ছিল এ সময়।

১৯৯৮ : উইন্ডোজ ৯৮
উইন্ডোজ ৯৮ চালু হয় ১৯৯৮ সালে জুন মাসে। উইন্ডোজ ৩.১ থেকে উইন্ডোজ ৯৫-এ যে
ব্যাপক পরিবর্তন হয়, তেমন ব্যাপক পরিবর্তন হয়নি উইন্ডোজ ৯৮-এ। এটিকে
উইন্ডোজের ইনক্রিমেন্টাল পরিবর্তন বলা যায়, যদিও এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য
সংযোজন ছিল।
উইন্ডোজ ৯৮-এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক ছিল ইন্টারনেটের সাপোর্ট। প্রথমবারের
মতো উইন্ডোজে সম্পৃক্ত করা হয় Winsock স্পেসিফিকেশন, যা উইন্ডোজের জন্য TCP/IP সাপোর্ট করে। অ্যাড-অনস হিসেবে
ইনস্টল না করে এই ফিচার সরাসরি উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে তৈরি করা হয়। উইন্ডোজ
৯৮-এ প্রথমবারের মতো অপারেটিং সিস্টেমের অংশ হিসেবে সম্পৃক্ত করা হয় ইন্টারনেট
এক্সপ্লোর। আর এ কারণে ইউএস জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট অ্যান্টিট্রাস্ট আইন লঙ্ঘনের
জন্য মাইক্রোসফটকে ফৌজদারিতে সোপর্দ করা হয়।
উইন্ডোজ ৯৮-এ উইন্ডোজ ৯৫-এর তুলনায় ভালো ইউএসবি সাপোর্ট অফার করা হয়। এতে
যুক্ত করা হয় অ্যাকটিভ ডেস্কটপ নামের এক ফিচার, যা ডেস্কটপে
ডেলিভার করতে পারে লাইভ ইন্টারনেট কনটেন্ট। উইন্ডোজ ৯৮-এর জন্য দরকার ৬৬ মে.হা.
৪৮৬ডিএক্স২ প্রসেসর ও ১৬ মে.বা. র্যাযম। তবে ২৪ মে.বা. রিকমান্ড করা হয় এবং
হার্ডডিস্ক স্পেস ৫০০ মে.বা.।
উন্নয়ন
১৯৯০ এর দশকে উইন্ডোজ ৯৮ এর উন্নয়ন শুরু
হয় কোড নাম মেফিস নামে[ পরবর্তীতে বিভিন্ন সংস্করণের পরে ১৫
ডিসেম্বর, ১৯৯৬ সালে দ্বিতীয় সংস্করণের মাধ্যমে শেষ হয়।
সংস্করণ
|
তারিখ
|
বর্ণনা
|
মুক্তি
|
৪.১০.১১৩২
|
জুন ১৬, ১৯৯৬
|
উইন্ডোজ ৯৮ এর বেটা সংস্করণ, মূলত উইন্ডোজ ৯৫-এর সামান্য পরিবর্তন
|
Windows Memphis Pre-Alpha
|
৪.১০.১৩৮৭
|
প্রথম বেটা সংস্করণ
|
Windows Memphis Beta
|
|
৪.১০.১৬০২
|
ডিসেম্বর ১৫, ১৯৯৭
|
উইন্ডোজ ৩.১x থেকে আপগ্রেড যোগ্য নতুন চালু ও বন্ধ
শব্দর প্রচলন
|
Windows 98 Beta 3
|
৪.১০.১৬৯১
|
এপ্রিল ৩, ১৯৯৮
|
৩১ ডিসেম্বর, ১৯৯৮ সালে সমাপ্তি
|
Windows 98 Release Candidate
|
৪.১০.১৯৯৮
|
পূর্ণ সংস্করণ
|
উইন্ডোজ ৯৮
|
|
৪.১০.২২২২
|
এপ্রিল ২৩, ১৯৯৯[
|
উইন্ডোজ ৯৮
দ্বিতীয় সংস্করণ
|
উইন্ডোজ ৯৮ (কোড নামMemphis)
মাইক্রোসফটের গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস অপারেটিং
সিস্টেম। এ উইন্ডোজ ৯.x সিরিজের দ্বিতীয় সংস্করণ। এটি বাজারে
ছাড়া হয় ১৫ মে, ১৯৯৮ সালে। উইন্ডোজ ৯৫ এর পরবর্তী সংস্করণ উইন্ডোজ ৯৮। এটি ১৬
বিট ও ৩২ বিটের হাইব্রিড সংস্করণ, এমএস-ডস ভিত্তিক চালু হওয়া।[৩] উইন্ডোজ ৯৮ উইন্ডোজ ৯৮ দ্বিতীয় সংস্করণ
দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় ৫ মে, ১৯৯৯ সালে এবং পরবর্তীতে ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০০০ সালে উইন্ডোজ মিলিনিয়াম দ্বারা। মাইক্রোসফট মূলধারার সহায়তা
প্রত্যাহার করে ৩০ জুন, ২০০৩ এবং বর্ধিত সহায়তা সমাপ্তি ঘটায় ১১ জুলাই, ২০০৬। উইন্ডোজ মিলিনিয়ামের সহায়তাও একই সময়ে বন্ধ হয়ে যায়।

উইন্ডোজ
মিলিনিয়াম, বা উইন্ডোজ
এমই
(এমই নামে বাজারজাতকৃত,মাইক্রোসফটের একটি গ্রাফিক্যাল অপারেটিং সিস্টেম, যেটি
প্রণেতাদের কাছে ছাড়া হয় ১৯ জুন, ২০০০. বাজারে
মুক্ত করা হয় ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০০০।এটি উইন্ডোজ ৯.x সিরিজের
সর্বশেষ সংস্করণ।
উইন্ডোজ ৯৮
দ্বিতীয় সনস্করঙ্কে উইন্ডোজ এমই দ্বারা প্রতিস্থাপিত করা হয়, মূলত
ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বাজার দখলের জন্য। এর সঙ্গে
ছিল ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৫.৫, উইন্ডোজ
মিডিয়া প্লেয়ার, নতুন মুভি মেকার সফটওয়্যার যুক্ত ছিল। মাইক্রোসফট গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস-এ
উন্নতি ঘটায়। উইন্ডোজ এমই-তে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৬ ও ৭, আউটলুক
এক্সপ্রেস, মিডিয়া প্লেয়ার ৯ -এ আপডেট করা যেত। মাইক্রোসফট
ডটনেট ২ সমর্থন করত। এছাড়া, অফিস এক্সপি সমর্থন করত।
ইতিহাস
১৯৯৮ সালে
মাইক্রোসফট ঘোষণা করে, উইন্ডোজ ৯৮ এর পরে উইন্ডোজ ৯.x সিরিজে আর
কোন সংস্করণ আসবে না। যাইহক, মে, ১৯৯৯ সালে
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৯৮ দ্বিতীয় সংস্করণ বাজারে ছাড়ে এবং তারপর মিলিনিয়াম নামে ৯.x সিরিজে আর
একটি সংস্করণ বাজারে আসবে। ২০০০ সালে উইন্ডোজ মিলিনিয়াম এডিশন (উইন্ডোজ এমই)
বাজারে আসে।[৭]
উন্নয়ন
পর্যায়ে কমপক্ষে তিনটি বেটা সংস্করণ বাজারে ছাড়া হয়। ২৪ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৯ সালে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এমই-এর বেটা ১ বাজারে
ছাড়ে।২৪ নভেম্বর, ১৯৯৯ সালে বেটা ২ বাজারে ছাড়ে, যেখানে নতুন কিছু ফিচার যুক্ত করা হয়। ১১ এপ্রিল, ২০০০ সালে
বেটা ৩ ছাড়া হয়, যেটা প্রথম পুর্নাঙ্গ সংস্করণ। ৩১ ডিসেম্বর, ২০০০ সালে
সাধারনভাবে এটি মুক্তি পায়। বর্ধিত পরিসেবা বন্ধ হয় ১১ জুলাই, ২০০৬ সালে, একই দিনে উইন্ডোজ ৯৮ এবং উইন্ডোজ ৯৮ দ্বিতীয় সংস্করণও
বন্ধ হয়ে যায়।
নতুন ও উন্নত বৈশিষ্ট্য
ইউজার ইন্টারফেস
উইন্ডোজ
এমই -তে ইউজার ইন্টারফেসের বিভিন্ন বিষয়ে উন্নয়ন সাধন করা হয়েছে।
হার্ডওয়্যার সমর্থনে উন্নতি
·
দ্রুত বুট: উইন্ডোজ
এমই-তে বুট সময় দ্রুত করার আরও উন্নত অনেক উন্নতি বৈশিষ্ট্য যোগ হয়েছে।
ডিজিটাল মিডিয়া
·
উইন্ডোজ মুভি মেকার: এই
সুবিধার মাধ্যমে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ কম্পিউটারে প্রাথমিক ভিডিও ধারন ও সম্পাদনা
সুবিধা পাওয়া যায়।
·
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার: এই
নতুন উইন্ডোজ সংস্করণে মাল্টিমিডিয়া ফাইল দেখার জন্য বিশেষ বৈশিষ্ট্যযুক্ত
প্লেয়ার যুক্ত করা হয়। যেটি সিডিতে তথ্য লিখতে সক্ষম। ব্যাবহারকারি ইন্টারনেট
রেডিও শুনতে পারে। ব্যবহারকারীরা ইন্টারেক্টিভ স্কিনস মাধ্যমে ইউজার ইন্টারফেস
পরিবর্তন করতে পারেন
·
উইন্ডোজ ডিভিডি প্লেয়ার: উইন্ডোজ
এমই-তে ডিভিডি প্লেয়ার যুক্ত করা হয় যার ফলে তৃতীয় কোন কার্ড ছাড়াই ডিভিডি
চালনা করা যেত। এটি তৃতীয় পক্ষীয় ডেকডার সমর্থন করে।
·
চিত্র দর্শন: উইন্ডোজ
এমই-তে চিত্র দর্শন সুবিধা ব্যবহার করে চিত্র দর্শনের সুবিধা যোগ হয়। এটি বিভিন্ন
ধরনের ফাইল ফরম্যাট (
BMP
, .DIB
, .EMF
, .GIF
, .JPEG
, .PNG
, .TIF
and .WMF
) সমর্থন করে।
·
গেম: উইন্ডোজ এমই-তে
গেম-এর ব্যাপক উন্নতি সাধন করা হয়েছে।
নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি
সিস্টেম ইউটিলিটি
বাতিল বৈশিষ্ট্য
আসল ডস
উইন্ডোজ
এমই এমএস-ডস সমর্থন সীমাবদ্ধ করে এবং বিভিন্ন
ডস কমান্ড বাতিল করে।
অন্যান্য
সমালোচনা
উইন্ডোজ
এমই স্থায়ীত্ব বিষয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে। PC World নিবন্ধে এটিকে এমএ - কে মিস্টেক
এডিশন নামে অবিহিত করে।

২০০০ : উইন্ডোজ ২০০০
উইন্ডোজ ২০০০ একটি
অপারেটিং সিস্টেম যা ক্লায়েন্ট বা ব্যবহারকারি এবং সার্ভার উভয় কম্পিউটারে
ব্যবহার করা যায়। এটি মাইক্রসফট কতৃক উৎপাদিত এবং প্রস্তুতকারকের জন্য ছাড়া
ডিসেম্বর ১৫, ১৯৯৯
সনে। ২০০০
সনের ১৭ই ফেব্রুয়ারি এটি খুচরা বাজারের চালু করা হয়।এটি উইন্ডোজ এনটি ৪.০ সফল
উত্তরাধিকার এবং এটিই উইন্ডোজ এনটি পদবির ধারক হিসেবে শেষ সংস্করণ।এটি উইন্ডোজ
এক্সপি (ছাড়া হয় অক্টোবর ২০০১) এবং উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৩ (ছাড়া হয় এপ্রিল
২০০৩) দ্বারা স্থলাভিষিক্ত করা হয়। যখন উন্নয়ন করা হত তখন এটি উইন্ডোজ এনটি ৫.০
নামে পরিচিত ছিল।
এর চারটি
সংস্করণ ছাড়া হয় প্রফেশনাল, সার্ভার, এডভান্সড
সার্ভার এবং ডেটাসেন্টার সার্ভার। পরের দুটো অন্যান্য সংস্করণগুলোর পরে
প্রস্তুতকরণের জন্য ছাড়া হয়।[৬] যদিও একেকটি সংস্করণ একেক
ভোক্তাকে লক্ষ্য করে তৈরি তবুও তাদের মধ্যে মূল বৈশিষ্ট্য মিল ছিল যেমন সিস্টেম
ইউটিলিটিতে মাইক্রোসফট ম্যানেজমেন্ট কনসোল এবং সিস্টেম এডমিনিস্ট্রেশন
এ্যাপ্লিকেশন।
কয়েকটি
নতুন সহায়ক প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রতিবন্ধী
সমর্থন উন্নত করা হয়েছিল উইন্ডোজ এনটি ৪.০ থেকে। মাইক্রোসফট ভাষার সমর্থন বৃদ্ধি
করেছিল, স্থানীয় তথ্যসহ।
অপারেটিং
সিস্টেমের প্রতিটা সংস্করণই এনটিএফএস ৩.০, এনক্রিপশন ব্যবস্থা এবং সাধারন ও গতিময় ডিস্ক
স্টোরেজ সমর্থন করত। উইন্ডোজ ২০০০ সার্ভারের কিছু বাড়তি বৈশিষ্ট্য ছিল যেমন একটিভ
ডিরেক্টরি সেবা, বন্টিত ফাইল ব্যবস্থা এবং অনাবশ্যক স্টোরেজ ভলিউমের ভুল ধরা
ইত্যাদি।এটি হস্তচালিত এবং সরাসরি ইন্সটলের সুবিধা ছিল। সরাসরি/সয়ংক্রিয় ইন্সটলেশন
নির্ভর করে উত্তর ফাইলের উপর যা ব্যবহার করা হয় ইনস্টলেশনের তথ্য ভর্তির কাজে এবং
সিস্টেম প্রিপারেশন টুলের মাইক্রোসফট সিস্টেমস ম্যানেজমেন্ট সার্ভার ব্যবহার করে
বুটেবল সিডির মাধ্যমে তার কার্যকর করা যায়।
মাইক্রোসফট
সেই সময়ের সবচেয়ে নিরাপদ উইন্ডোজ সংস্করণ হিসেবে উইন্ডোজ ২০০০ তৈরি করেছিল।যদিও
এটি বিভিন্ন উচ্চ মানের ভাইরাস আক্রমনের বিষয়বস্তু হয়ে উঠে যেমন কোড রেড এবং
নিমডা। এটি বাজারে ছাড়ার পর থেকে ১০ বছর
যাবৎনিরবিচ্ছিন্নভাবে নিরাপত্তা প্যাচ পেতে থাকে এর ঝুঁকি কমানোর জন্য প্রায়
প্রতি মাসে, এভাবে এটি তার শেষ পর্যন্ত (জুলাই ১৩, ২০১০)
সমর্থন পেয়েছিল।
উইন্ডোজ ২০০০-এর জন্য সিস্টেম রিকোয়ারমেন্ট নির্ভর করে সার্ভার বা ডেস্কটপ
ভার্সনের ওপর। উইন্ডোজ ২০০০ প্রফেশনাল ভার্সনের জন্য দরকার ন্যূনতম ১৩৩ মে.হা.
পেন্টিয়াম মাইক্রোপ্রসেসর, ন্যূনতম ৩২ মে.বা. র্যাতম
(রিকোয়ারমেন্ট ৬৪ মে.বা.), ২ গি.বা. হার্ডডিস্ক এবং ৬৫০
মে.বা. ফ্রি স্পেস।

২০০০ : উইন্ডোজ মি
উইন্ডোজ মি উইন্ডোজ মিলিনিয়াম এডিশন হিসেবে পরিচিত। এটি চালু হয় ২০০০ সালের
সেপ্টেম্বরে। ইনস্টলেশনের ঝামেলার কারণে খুব তাড়াতাড়ি উইন্ডোজের এই অপারেটিং
সিস্টেম সমালোচিত হয়। এই ভার্সন আরো সমালোচিত হয় বাগ এবং সফটওয়্যার ও
হার্ডওয়্যারের ইনকম্প্যাটিবিলিটির কারণে। এটি উইন্ডোজ মুভি মেকারকে উপস্থাপন করে।
উইন্ডোজ মি হলো সর্বশেষ সংস্করণ, যেখানে ডস আর্কিটেকচার সম্পৃক্ত।
এই সংস্করণের স্থায়িত্ব এক বছরের কম। উইন্ডোজ মি’র জন্য দরকার
১৫০ মে. হা. পেন্টিয়াম প্রসেসর বা সমতুল্য (অনুমোদন করা হয় ৩০০ মে.হা.), ৩২ মে. বা. র্যা ম (অনুমোদন করা হয় ৬৪ মে. বা.) ও ৩২০ মে. বা. হার্ডডিস্কের
ফ্রি স্পেস (২ গি.বা. অনুমোদন করা হয়)।

২০০১ : উইন্ডোজ এক্সপি
২০০১ সালের আগস্ট মাসে উইন্ডোজ এক্সপি অবমুক্ত করা হয়। কিছু বিষয় বিবেচনায়
এটি উইন্ডোজের জন্য একটি ব্রেক থ্রু হিসেবে পরিচিত। এটি উইন্ডোজের প্রথম সংস্করণ
যেখানে ডস ব্যবহার হয়নি। উইন্ডোজ এক্সপিতে প্রথম অফার করা হয় ৬৪ বিট এবং ৩২ বিট
এডিশন।
উইন্ডোজের আগের যেকোনো ভার্সনের চেয়ে এক্সপি অধিকতর স্ট্যাবল। এর ইন্টারফেসকে নতুনভাবে নির্মাণ করা হয়। ফলে তা হয় অধিকতর উজ্জ্বল, অধিকতর রঙিন এবং অধিকতর সমসাময়িক লুক সম্বলিত। আইকন লেবেলে যুক্ত করা হয় ড্রপ শ্যাডো। উইন্ডোজে অধিকতর রাউন্ডেড লুক এবং ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট যেমন- ফেডিং এবং স্লাইডিং মেনু যুক্ত করা হয়।
উইন্ডোজ এক্সপিতে ব্যাকগ্রাউন্ড থিম এবং রিমোট ডেস্কটপসহ বেশ কিছু নতুন ফিচার যুক্ত করা হয়। রিমোট ডেস্কটপের মাধ্যমে পিসিকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে।
উইন্ডোজের আগের যেকোনো ভার্সনের চেয়ে এক্সপি অধিকতর স্ট্যাবল। এর ইন্টারফেসকে নতুনভাবে নির্মাণ করা হয়। ফলে তা হয় অধিকতর উজ্জ্বল, অধিকতর রঙিন এবং অধিকতর সমসাময়িক লুক সম্বলিত। আইকন লেবেলে যুক্ত করা হয় ড্রপ শ্যাডো। উইন্ডোজে অধিকতর রাউন্ডেড লুক এবং ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট যেমন- ফেডিং এবং স্লাইডিং মেনু যুক্ত করা হয়।
উইন্ডোজ এক্সপিতে ব্যাকগ্রাউন্ড থিম এবং রিমোট ডেস্কটপসহ বেশ কিছু নতুন ফিচার যুক্ত করা হয়। রিমোট ডেস্কটপের মাধ্যমে পিসিকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে।
উইন্ডোজ এক্সপিকে মাল্টিপল ভার্সন সহযোগে বাজারজাত করা হয়। এগুলোর মধ্যে
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো উইন্ডোজ এক্সপি হোম এডিশন এবং উইন্ডোজ এক্সপি প্রফেশনাল
ভার্সন। উইন্ডোজ এক্সপি এখন পর্যন্ত উইন্ডোজের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হওয়া ভার্সন
এবং এটি এখনো ডাউনগ্রেড অপশনে নতুন পিসিতে পাওয়া যাবে, যা উইন্ডোজ ৭ প্রফেশনাল আল্টিমেট এডিশনে রান করবে।
উইন্ডোজ এক্সপির জন্য দরকার পেন্টিয়াম ২৩৩ মে.হা. প্রসেসর বা সমতুল্য (৩০০
মে.হা.), ন্যূনতম ৬৪ মে.বা. র্যাঅম (১২৮ মে.) এবং ন্যূনতম ১.৫ গি.বা. হার্ডডিস্কের
খালি স্পেস)।

২০০৬ : উইন্ডোজ ভিস্তা

২০০৬ : উইন্ডোজ ভিস্তা
২০০৬ সালের শেষের দিকে উইন্ডোজ ভিস্তা চালু হয়। সম্ভবত এটি উইন্ডোজের
সবচেয়ে সমালোচিত ও অপছন্দের ভার্সন। উইন্ডোজ এক্সপি অবমুক্ত হওয়ার পাঁচ বছর পর
উইন্ডোজ ভিস্তা চালু হয়। ভিস্তা চালু হওয়ার পর থেকে ব্যাপকভাবে মুখোমুখি হয়
হার্ডওয়্যার ইনকম্প্যাটিবিলিটি সমস্যার কারণে। শুধু তাই নয়, ভিস্তা পুরনো হার্ডওয়্যারে রান করে না।
ভিস্তার ইন্টারফেস এক্সপির ইন্টারফেস থেকে বেশ ভিন্ন। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো ভিস্তায় উইন্ডোজ অ্যারো (Windows Aero) নামের এক নতুন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। এটি ভিজ্যুয়াল এনহ্যান্সডমেন্টের একটি সেট, যেখানে সম্পৃক্ত রয়েছে ট্রান্সপারেন্ট উইন্ডো ও এনিমেশন। এখানে আরো বিভিন্ন ধরনের নতুন ফিচার রয়েছে: উইন্ডোজ স্লাইডবার, ডেস্কটপ গ্যাজেট, উইন্ডোজ ফটোগ্যালারি এবং উন্নত সার্চ। অনেক ব্যবহারকারীই ভিস্তার রিসোর্স হাংরি ইন্টারফেসকে প্রচন্ডভাবে অপছন্দ করেন।
ভিস্তার ইন্টারফেস এক্সপির ইন্টারফেস থেকে বেশ ভিন্ন। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো ভিস্তায় উইন্ডোজ অ্যারো (Windows Aero) নামের এক নতুন ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। এটি ভিজ্যুয়াল এনহ্যান্সডমেন্টের একটি সেট, যেখানে সম্পৃক্ত রয়েছে ট্রান্সপারেন্ট উইন্ডো ও এনিমেশন। এখানে আরো বিভিন্ন ধরনের নতুন ফিচার রয়েছে: উইন্ডোজ স্লাইডবার, ডেস্কটপ গ্যাজেট, উইন্ডোজ ফটোগ্যালারি এবং উন্নত সার্চ। অনেক ব্যবহারকারীই ভিস্তার রিসোর্স হাংরি ইন্টারফেসকে প্রচন্ডভাবে অপছন্দ করেন।
উইন্ডোজ ভিস্তা ৬টি ভিন্ন ভার্সনে পাওয়া যায়।ভিস্তার জন্য দরকার ন্যূনতম ১
গি.হা. প্রসেসর (৩২ বিট বা ৬৪ বিট), ১ গি.বা. সিস্টেম মেমরি, ১৫ গি.বা. হার্ডডিস্ক ফ্রি স্পেস এবং একটি গ্রাফিক্স কার্ড যা উইন্ডোজ
অ্যারো সাপোর্ট করে।

২০০৯ : উইন্ডোজ ৭
উইন্ডোজ ডেস্কটপ অপারেটিং সিস্টেমের বর্তমান ভার্সন উইন্ডোজ ৭ অবমুক্ত হয়
২০০৯ সালের অক্টোবরে। অনেকেই মনে করেন, এই অপারেটিং সিস্টেমটি সেই
অপারেটিং সিস্টেম, যা উইন্ডোজ ভিস্তার ক্ষেত্রে হওয়া উচিত ছিল। এটি অ্যারো
ইন্টারফেস এবং ভিস্তার অন্যান্য এনহ্যান্সডমেন্টকে যথাস্থানে রাখে।
উইন্ডোজ ৭ ভিস্তার চেয়ে অনেক বেশি স্থিতিশীল এবং অধিক থেকে অধিকতর ব্যবহারকারী ভিস্তা থেকে উইন্ডোজ ৭-এ আপগ্রেড করছেন। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীরা এক্সপি থেকে উইন্ডোজ ভিস্তায় আপগ্রেড করার ফলে যে ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হন, এক্ষেত্রে ভিস্তা থেকে উইন্ডোজ ৭-এ আপগ্রেড করার ফলে ব্যবহারকারীরা হার্ডওয়্যার সংশ্লিষ্ট তেমন কোনো সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন না।
উইন্ডোজ ৭-এ সামান্য কিছু নতুন ফিচার সূচনা করে। উল্লেখযোগ্য হলো এনহ্যান্সড টাস্কবার, সামান্য রিডিজাইন করা স্টার্ট মেনু, আকর্ষণীয় তিনটি শর্টকাট যা Aero Peek, Aero Snap এবং Aero Shake হিসেবে পরিচিত। উইন্ডোজ ভিস্তা থেকে নেয়া কিছু ফিচার হলো যেমন- উইন্ডোজ ফটো গ্যালারি এবং উইন্ডোজ মেইল। উইন্ডোজ ৭-এর রয়েছে মাল্টিপল ভার্সন যেমন- উইন্ডোজ ৭ হোম প্রিমিয়াম, উইন্ডোজ ৭ প্রফেশনাল এবং উইন্ডোজ ৭ ইউটিলিটি। এই ভার্সনের জন্য দরকার ১ গি.হা. প্রসেসর (৩২ বা ৬৪ বিট), ১ গি.বা. সিস্টেম মেমরি, ১৬ গি.বা. ফ্রি হার্ডডিস্ক স্পেস (২০ গি.বা. দরকার ৬৪ বিট ভার্সনের জন্য) এবং একটি গ্রাফিক্স কার্ড, যা উইন্ডোজ অ্যারো সাপোর্ট করতে সক্ষম।
উইন্ডোজ ৭ ভিস্তার চেয়ে অনেক বেশি স্থিতিশীল এবং অধিক থেকে অধিকতর ব্যবহারকারী ভিস্তা থেকে উইন্ডোজ ৭-এ আপগ্রেড করছেন। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীরা এক্সপি থেকে উইন্ডোজ ভিস্তায় আপগ্রেড করার ফলে যে ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হন, এক্ষেত্রে ভিস্তা থেকে উইন্ডোজ ৭-এ আপগ্রেড করার ফলে ব্যবহারকারীরা হার্ডওয়্যার সংশ্লিষ্ট তেমন কোনো সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন না।
উইন্ডোজ ৭-এ সামান্য কিছু নতুন ফিচার সূচনা করে। উল্লেখযোগ্য হলো এনহ্যান্সড টাস্কবার, সামান্য রিডিজাইন করা স্টার্ট মেনু, আকর্ষণীয় তিনটি শর্টকাট যা Aero Peek, Aero Snap এবং Aero Shake হিসেবে পরিচিত। উইন্ডোজ ভিস্তা থেকে নেয়া কিছু ফিচার হলো যেমন- উইন্ডোজ ফটো গ্যালারি এবং উইন্ডোজ মেইল। উইন্ডোজ ৭-এর রয়েছে মাল্টিপল ভার্সন যেমন- উইন্ডোজ ৭ হোম প্রিমিয়াম, উইন্ডোজ ৭ প্রফেশনাল এবং উইন্ডোজ ৭ ইউটিলিটি। এই ভার্সনের জন্য দরকার ১ গি.হা. প্রসেসর (৩২ বা ৬৪ বিট), ১ গি.বা. সিস্টেম মেমরি, ১৬ গি.বা. ফ্রি হার্ডডিস্ক স্পেস (২০ গি.বা. দরকার ৬৪ বিট ভার্সনের জন্য) এবং একটি গ্রাফিক্স কার্ড, যা উইন্ডোজ অ্যারো সাপোর্ট করতে সক্ষম।
বৈশিষ্ট্য
নতুনত্ব ও পরিবর্তন
উইন্ডোজ ৭
এ নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো স্পর্শ
সুবিধা যু্ক্ত করা, হস্তরেখা পরিচিতি , ভার্চুয়াল
হার্ডডিস্ক সমর্থন , মাল্টি-কোর
প্রসেসরের উন্নতি, বুট সুবিধার উন্নতিকরণ, রিমোট এক্সেসের ক্ষমতা এবং কার্ণেলের উন্নত সংস্করণ।
উইন্ডোজ ৭ ভিন্ন কোম্পানির একাধিক গ্রাফিক্স কার্ডের জন্য heterogeneous সুবিধা যোগ
করে(Heterogeneous Multi-adapter) । এছাড়াও
উইন্ডোজ মিডিয়া সেন্টারের জন্য নতুন সংস্করণের পাশাপাশি এতে গ্যাজেড এবং মিডিয়া
বৈশিষ্ট্যের উন্নতি সাধন করা হয়। XPS Essentials Pack , উইন্ডোজ
পাওয়ারশেল অন্তর্ভুক্ত
করা এবং পুনরায় নকশাকৃত একাধিক সক্ষমতাযুক্ত প্রোগ্রামার এবং পরিসংখ্যান মোড সহ
একক রূপান্তরের (দৈর্ঘ্য, ওজন, তাপমাত্রার) এবং কতিপয় অন্যান্য সুবিধাযুক্ত একটি ক্যালকুলেটরও যুক্ত করে। কন্ট্রোল
প্যানেলে অনেক নতুন আইটেম যুক্ত করা হয়, ক্লিয়ার টাইপ টেক্সট টিউনার , ডিসপ্লে রং পরিমাপ নির্দিষ্ট-করণ উইজার্ড , গ্যাজেট, পুনরুদ্ধার/রিকোভারি, সমস্যাসমাধান(Troubleshooting),
ওয়ার্কস্পেস সেন্টার, অবস্থান নির্ণয়ের ক্ষমতা এবং অন্যান্য সেন্সর, সার্টিফিকেট
ম্যানেজার, Biometric ডিভাইস, সিস্টেম আইকনস এবং ডিসপ্লে নিয়ন্ত্রণ করা ।
উইন্ডোজ
সিকিউরিটি সেন্টারের নাম পরিবর্তন করে উইন্ডোজ অ্যাকশন সেন্টার রাখা হয়(যা পূর্বে
উইন্ডোজ হেলথ সেন্টার এবং উইন্ডোজ সলিউশন সেন্টার নামে পরিচিত ছিল)। যেটি
নিরাপত্তা এবং রক্ষণাবেক্ষণ দয়িত্ব পালন করে। ৩২-বিট সংস্করণে ReadyBoost অতিরিক্ত
বিভাজন বা বন্টনের ২৫৬ গিগা-বাইট পর্যন্ত এখন সমর্থন করে। উইন্ডোজ ৭ উইন্ডোজ Imaging
Component-enabled ছবি decoders এর যোগের মধ্য দিয়ে কাঁচা ছবি
ফরম্যাটে চিত্র ও সমর্থন করে, যেটি উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে কাঁচা ছবি থাম্বনেইল, প্রাকদর্শন
এবং মেটা ডেটা প্রদর্শন করা সক্রিয় করে, উইন্ডোজ ছবি প্রদর্শক এবং উইন্ডোজ মিডিয়া মধ্যে plus full-size
viewing এবং স্লাইড-সো।
টাস্কবার
বৃহত্তম দৃষ্টিগোচর পরিবর্তন দেখেছে, যেখানে পুরনো চটপট চালু টুলবার টাস্কবারতে
অ্যাপলিকেশন পিনতে সামর্থ্যের সঙ্গে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। পিনকৃত অ্যাপলিকেশনের
জন্য বাটন কাজ বাটনের সঙ্গে অখন্ড ওয়া হয়। এই বাটন সাধারণ কাজে সহজ তথ্য উদ্ধার
করা অনুমোদন করতে লাফান তালিকা ও সক্রিয় করে। revamped টাস্কবার
টাস্কবার বাটনের reordering ও অনুমোদন করে। পদ্ধতি ঘড়ির দূর অধিকারে একটি
ক্ষুদ্র আয়তক্ষেত্রাকার বাটন যে দেখান ডেস্কটপ আইকন হিসেবে সরবরাহ করে। এই বাটনটি
উইন্ডোজ ৭ Aero Peekতে নতুন বৈশিষ্ট্যের খন্ড ডাক দেয়। ডেস্কটপে একটি
দ্রুত দৃষ্টিপাতের জন্য এই বাটনটি সমস্ত দৃশ্যমান উইন্ডোজ স্বচ্ছের ওপর hoverচ্ছে তৈরি
করছে। touch-enabled প্রদর্শন করে যেমন স্পর্শ পর্দা, বড়ি পিসি, ইত্যাদিতে, এই বাটনটি slightly (৮ পিক্সেল)
সমন্বয়বিধান কর হতে অর্ডারে wider একটি finger.এর দ্বারা pressed [৩১] ক্লিক
করা হলে এই বাটনটি সমস্ত উইন্ডোজ মিনিমাইজ করে, এবং ক্লিক
করা হলে এইটি একটি দ্বিতীয় সময় তাদেরকে পুনরুদ্ধার করে। উইন্ডোজ ৭তে জানালা
ম্যানেজারের কতিপয় নতুন বৈশিষ্ট্য রয়েছে: Aero ছবি নেওয়া একটি জানালা বড় করে যখন এইটি screen.এর চূড়াতে
টেনে নিয়ে যাওয়া হয় বাকি আছেতে ড্রাগিং
উইন্ডোজ অথবা পর্দার অধিকার কিনারা পর্দা, যেমনের হয় পাশে সফটওয়্যার উইন্ডোজ ছবি নিতে
ব্যবহারকারী অনুমোদন করে যে উইন্ডোজ উপর অর্ধেক পর্দা উলম্বভাবে গ্রহণ করে। কখন
একটি ব্যবহারকারী চাল উইন্ডোজ যে ছবি নেওয়া হয়েছিল অথবা maximized Aero
ছবি নেওয়া ব্যবহার করছে, পদ্ধতি তাদের পূর্ববর্তী দেশ পুনরুদ্ধার করে। Aero ছবি নেওয়া
কাজ কীবোর্ড শর্টকাটের সঙ্গে ও সূত্রপাত করা যাবে। Aero সমস্ত
নিষ্ক্রিয় উইন্ডোজ ঝাঁকানি দেয় গোপন করে যখন সক্রিয় জানালার শিরোনাম বাঁধা
দেয়া এবং পিছনে forth দ্রুত টেনে নিয়ে যাওয়া হয় (metaphorically
shaken)। উইন্ডোজ Vista, জানালা সীমানা এবং টাস্কবারে ের মত নয় অস্বচ্ছ
বদলায় না যখন একটি জানালা উইন্ডোজ Aeroএর সঙ্গে বড় করা হয় প্রয়োগ করা হয়। বদলে, তারা
অস্বচ্ছ থাকে।
উইন্ডোজ ৭
এ ১৩টি অতিরিক্ত শব্দ স্কীম অন্তর্ভুক্ত করে, অপরাহ্ন, ক্যালিগ্রাফি, অক্ষর, সিটিস্কেপ, ডেল্টা, উৎসব, উদ্দ্যান, ঐতিহ্য, ল্যান্ডস্কেপ, Quirky, Raga, Savanna শিরোনামযুক্ত
ছিল,
এবং Sonata। ইন্টারনেট Spades, ইন্টারনেট Backgammon এবং
ইন্টারনেট Checkers, যেটি উইন্ডোজ ভিস্তা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, উইন্ডোজ
৭তে পুনরায় যোগ করা হয়। ব্যবহারকারী নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম আছে অথবা উইন্ডোজ
ভিস্তাতে সম্ভব হের চেয়ে অনেক আরও বেশি উইন্ডোজ উপাদান স্বনির্বাচন করুন।
উপাদানের এই তালিকাটিতে নতুন সংযোজন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮, উইন্ডোজ
মিডিয়া প্লেয়ার ১২, উইন্ডোজ মিডিয়া মধ্য অন্তর্ভুক্ত করে, উইন্ডোজ
অনুসন্ধান করে, এবং উইন্ডোজ ছোট যন্ত্র প্ল্যাটফর্ম। মাইক্রোসফ্ট ভারচুয়াল পিসির একটি
নতুন সংস্করণ, উইন্ডোজ ৭ পেশাদারী, উদ্যোগের জন্য উইন্ডোজ ভারচুয়াল পিসি প্রাপ্তিসাধ্য
হিসেবে সদ্যঃ নামান্তর করা হয়েছিল তৈরি করা হয়েছিল, এবং চরম
সংস্করণ। এইটি একই মেশিনে চালাতে উইন্ডোজ XP মোড, সহ একাধিক উইন্ডোজ পরিবেশ, অনুমোদন
করে। উইন্ডোজ XP মোড একটি ভারচুয়াল মেশিনে উইন্ডোজ এক্সপি চালায়, উইন্ডোজ ৭
ডেস্কটপে আলাদা উইন্ডোজের মধ্যে এবং প্রদর্শন করে অ্যাপলিকেশন Furthermore, উইন্ডোজ ৭ একটি ভারচুয়াল হার্ড
ডিস্কের মাউন্ট করা সমর্থন করে (VHD) একটি স্বাভাবিক ডেটা সংরক্ষণাগার হিসেবে, এবং বুটলোডার
একটি VHD থেকে উইন্ডোজ ৭ উইন্ডোজ পদ্ধতির সঙ্গে বুটেছিল বিলি করেছিল; উপরন্তু, এই
সামর্থ্যটি উদ্যোগে কেবল প্রাপ্তিসাধ্য এবং চরম editions. দূরবর্তী
ডেস্কটপ প্রোটোকল (RDP) উইন্ডোজ ৭এর real-time মাল্টিমিডিয়া অ্যাপলিকেশন ভিডিও
চালানো এবং ৩d খেলা সমর্থন করতে ও উন্নত করা হচ্ছে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে, allowing সুতরাং
প্রত্যন্ত ডেস্কটপ environments.তে DirectX ১০এর ব্যবহার করে উইন্ডোজ Vista এবং উইন্ডোজ XP Starter Editionsতে তিন
অ্যাপলিকেশন সীমা, পূর্বে বর্তমান, উইন্ডোজ 7. থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে সমস্ত সংস্করণ কিছু নতুন এবং উন্নত বৈশিষ্ট্য
অন্তর্ভুক্ত করে যে Vistaএর সঙ্গে উদ্ভূত হয়েছিল, যেমন
উইন্ডোজ, নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য অনুসন্ধান করে, উইন্ডোজ ৭তে এবং কিছু বৈশিষ্ট্য নতুন। ঐচ্ছিক BitLocker চালায়
এনক্রিপশন উইন্ডোজ ৭ চরম এবং উদ্যোগের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। উইন্ডোজ Defender অন্তর্ভুক্ত
করা হয়; মাইক্রোসফ্ট নিরাপত্তা Essentials antivirus সফটওয়্যার
একটি মুক্ত ডাউনলোড। সমস্ত সংস্করণ ছায়া কপি,প্রতিদিন
অন্তর্ভুক্ত করে অথবা সুতরাং System একটি স্বয়ংক্রিয় গ্রহণ করতে
পুনরুদ্ধার করে ব্যবহার করে " পূর্ববর্তী সংস্করণ " ব্যবহারকারী ফাইলের snapshot যে
পরিবর্তন করেছে। ব্যাকআপ এবং ও পুনরুদ্ধার করা হয়েছে উন্নতি করা হয়েছে, এবং
উইন্ডোজ XP এর ঐচ্ছিক পুনরুদ্ধার কনসোল ডিফল্ট রিপ্লেস মধ্যে উইন্ডোজ পুনরুদ্ধার Environment
installed। উইন্ডোজ ৭ multilingual সমর্থন জোগান দিতে একটি নতুন বর্ধিত Linguistic পরিষেবা
এ.পি.আই.এর মধ্য দিয়ে উন্নত globalization সমর্থন
অন্তর্ভুক্ত করে (চরম এবং উদ্যোগ সংস্করণে বিশেষভাবে)। মাইক্রোসফ্ট নতুন TRIM কমান্ড সহ solid-state চালায়,এর জন্য
ভাল ও বাস্তবায়ন করেছে সমর্থন করেছে, এবং উইন্ডোজ ৭ একটি solid-state চালায় uniquely সনাক্ত
করতে সক্ষম। স্থানীয় প্রমাণের finalizationতে বিলম্বের দরুন ইউএসবি 3 0এর জন্য
সমর্থন করা হয় অন্তর্ভুক্ত করা হয় না। WinHEC ২০০৮ মাইক্রোসফ্টে ঘোষণা করেছিল
যে ৩০-bitএর রং গভীরতা এবং ৪৮-bit প্রশন্ত রং gamut scRGBএর সঙ্গে বরাবর উইন্ডোজ ৭তে
সমর্থন করা হবে (HDMI 1 3এর জন্য যেটি রূপান্তর করা যাবে এবং xvYCC হিসেবে
আউটপুট)। ভিডিও মোড বর্ধিত রং gamut sRGBএর সঙ্গে উইন্ডোজ ৭ ১৬-বিট sRGB, ২৪-bit sRGB, ৩০-bit sRGB, ৩০-bitতে সমর্থন
করেছিল, এবং ৪৮-bit scRGB। ডেভেলপারগণের জন্য, উইন্ডোজ ৭
স্থানীয় কোডে ভবন SOAP-based ওয়েব পরিষেবার জন্য সমর্থনের সঙ্গে একটি নতুন
নেটওয়ার্কিং এ.পি.আই. অন্তর্ভুক্ত করে (NET-based WCF ওয়েব
পরিষেবাতে opposed হিসেবে), ইনস্টলেশন
প্যাকেজের উন্নতিসাধন simplifyতে নতুন বৈশিষ্ট্য এবং
অ্যাপলিকেশন times. সংক্ষিপ্ত করুন ইনস্টল করুন ডিফল্টের মধ্যে উইন্ডোজ ৭,, কম
ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রণ উৎপাদন করেন (UAC) promptন কারণ
এইটি একটি prompt ব্যতীত elevated বিশেষাধিকার লাভ করতে digitally স্বাক্ষরকৃত
উইন্ডোজ উপাদান অনুমোদন করেন। এই আচরণটি একটি trusted উপাদান
শোষণ করার মধ্যে elevated বিশেষাধিকারের সঙ্গে হ চালু করতে অবিশ্বস্ত
সফটওয়্যার অনুমোদন করার জন্য সমালোচনা করা হয়েছে। মাইক্রোসফ্টের উইন্ডোজ কার্নেল
ইঞ্জিনিয়ার চিহ্ন Russinovich সমস্যা স্বীকার করেছিল, কিন্তু সেই
ম্যালওয়্যারটি একটি পদ্ধতি ও compromiseেছিল লক্ষ্য করেছিল যখন ব্যবহারকারী
একটি prompt বড়ি পিসি, ইত্যাদিতে সম্মত হয়, এই বাটনটি slightly (৮ পিক্সেল)
সমন্বয়বিধান কর হতে অর্ডারে wider একটি আঙুলের দ্বারা pressed। এই বাটনটি
সমস্ত উইন্ডোজ ক্লিক করছে মিনিমাইজ করছে, এবং ক্লিক করা হলে এইটি একটি দ্বিতীয় সময় তাদেরকে
পুনরুদ্ধার করে। উইন্ডোজ ৭তে জানালা ম্যানেজারের কতিপয় নতুন বৈশিষ্ট্য রয়েছে: Aero ছবি নেওয়া
একটি জানালা বড় করে যখন এইটি screen.এর চূড়াতে টেনে নিয়ে যাওয়া
হয় বাকি আছেতে Dragging উইন্ডোজ
অথবা পর্দার অধিকার কিনারা পর্দা, যেমনের হয় পাশে সফটওয়্যার উইন্ডোজ ছবি নিতে
ব্যবহারকারী অনুমোদন করে যে উইন্ডোজ উপর অর্ধেক পর্দা উলম্বভাবে গ্রহণ করে। কখন
একটি ব্যবহারকারী চাল উইন্ডোজ যে ছবি নেওয়া হয়েছিল অথবা maximized Aero
ছবি নেওয়া ব্যবহার করছে, পদ্ধতি তাদের পূর্ববর্তী দেশ পুনরুদ্ধার করে। Aero ছবি নেওয়া
কাজ কীবোর্ড শর্টকাটের সঙ্গে ও সূত্রপাত করা যাবে। Aero সমস্ত
নিষ্ক্রিয় উইন্ডোজ ঝাঁকানি দেয় গোপন করে যখন সক্রিয় জানালার শিরোনাম বাঁধা
দেয়া এবং পিছনে forth দ্রুত টেনে নিয়ে যাওয়া হয় (metaphorically
shaken)। উইন্ডোজ Vista, জানালা সীমানা এবং টাস্কবারের মত নয় অস্বচ্ছ বদলায়
না যখন একটি জানালা উইন্ডোজ Aeroএর সঙ্গে বড় করা হয় প্রয়োগ করা হয়। বদলে, তারা
অস্বচ্ছ থাকে।
অপসারণ
উইন্ডোজ
ভিস্তায় যে নিশ্চিত সক্ষমতা এবং প্রোগ্রামহুলো একটি অংশ হিসেবে ছিল তা বাতিল অথবা
পরিবর্তন করা হয়। এইগুলো ক্লাসিক স্টার্ট মেনু ব্যবহারকারী ইন্টারফেস, কিছু
টাস্কবারের বৈশিষ্ট্য, উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারের বৈশিষ্ট্য, উইন্ডোজ
মিডিয়া প্লেয়ারের বৈশিষ্ট্য, উইন্ডোজ আলটিমেট এক্সটাস্ এবং ইঙ্কবলকে অন্তর্ভুক্ত
করে। ভিস্তার সঙ্গে সংযুক্ত চার অ্যাপলিকেশন উইন্ডোজ ফটো গ্যালারি, উইন্ডোজ
মুভি মেকার, উইন্ডোজ ক্যালেন্ডার এবং উইন্ডোজ মেইল, উইন্ডোজ ৭
এর সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি, বরং তাদের উইন্ডোজ লাইভের সাথে পরিবর্তিত করা হয়
উইন্ডোজ লাইভ ইসেনশিয়াল স্যুট এর দ্ধারা।
সংস্করণ
উইন্ডোজ ৭
এর ছয়টি সংস্করণ রয়েছে, যেগুলো হলো “স্টার্টার”, “হোম বেসিক”, “এন্টারপ্রাইজ” “হোম প্রিমিয়াম”, “প্রফেশনাল”, এবং “আল্টিমেট”। উইন্ডোজ
৭ এর বিভিন্ন সংস্করণ আবার বিভিন্ন ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে প্রকাশ করা হয়। যার
মধ্যে “হোম প্রিমিয়াম” এবং “প্রেফেশনাল” সংস্করণ দুটি, বাড়িতে ব্যবহারের এবং খুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য
রিলিজ করা হয়, আবার “আল্টিমেট” সংস্করণটি উৎসাহী (enthusiasts) ব্যবহারকারীদের জন্য।
হার্ডওয়ার রিকোয়ারমেন্ট
মাইক্রোসফট
উইন্ডোজ সেভেন চালানোর জন্য কমপক্ষে যে ক্ষমতার হার্ডওয়ার লাগবে, মাইক্রোসফট
তা প্রকাশ করেছে। ৩২ বিটের অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কমপক্ষে যে ক্ষমতার হার্ডওয়ার
লাগবে, তা উইন্ডোজ ভিস্তার অনুরূপ এডিশনের সমান। কিন্তু ৬৪ বিটের বেলায়
সেটা আরো বেশি।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৭ এর জন্য
সর্বনিম্ন ক্ষমতাধারী হার্ডওয়ার
|
||
হার্ডওয়ার
|
৩২-বিট
|
৬৪-বিট
|
প্রসেসর
|
১ GHz
|
১ GHz
|
মেমোরী (র্যাম)
|
১ গিগাবাইট
|
|
গ্রাফিক্স কার্ড
|
DirectX 9 graphics processor with WDDM driver model 1.0 (For Aero)
|
|
হার্ডডিস্ক ড্রাইভ
|
১৬ গিগাবাইট খালি
জায়গা
|
২০ গিগাবাইট খালি
জায়গা
|
অপটিক্যাল ড্রাইভ
|
ডিভিডি ড্রাইভ (শুধুমাত্র ডিভিডি/সিডি
থেকে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটলের জন্য)
|
|
ফ্ল্যাশ-ড্রাইভ বা পেন ড্রাইভ
|
কমপক্ষে চার(৪) জিবি জায়গা
(শুধুমাত্র পেন ড্রাইভ থেকে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটলের জন্য)
|

উইন্ডোজ ৮
মাইক্রোসফট
উইন্ডোজের এই সংস্করণে পূর্ববর্তী সংস্করণগুলো থেকে অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এতে
টাচ স্ক্রিন ইনপুটের জন্য ডিজাইনকৃত নতুন একটি স্টার্ট স্ক্রিন যোগ করা হয়েছে যা
গতানুগতিক স্টার্ট মেনুকে প্রতিস্থাপন করে।বিষেশত এটাতে পূর্বের ইন্টেল ও এএমডি এর x৮৬ মাইক্রো
প্রসেসর সাপোর্ট ছাড়াও এআরএম মাইক্রো প্রসেসর সাপোর্ট যোগ
করা হয়েছে।
প্রাথমিক ঘোষনা
জানুয়ারী ২০১১ তে, কনজিউমার ইলেক্ট্রনিক শো (সিইএস) এ
মাইক্রোসফট ঘোষনা দিয়েছে যে, উইন্ডোজ ৮ এ পূর্বের ইন্টেল ও এএমডি এর x৮৬ মাইক্রো প্রসেসর সাপোর্ট ছাড়াওএআরএম মাইক্রো
প্রসেসর সাপোর্ট যোগ করা হয়েছে

উইন্ডোজ ১০
মাইক্রোসফট
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ সংস্করণ উইন্ডোজ ১০। গত বছরের সেপ্টেম্বর
যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোতে এক অনুষ্ঠানে উইন্ডোজ ৮ এর পরবর্তী সংস্করণ
হিসেবে উইন্ডোজ ১০ এর ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি

No comments:
Post a Comment