Monday, March 21, 2016

কম্পিউটার BIOS (বায়োস) এবং UEFI BIOS বনাম TRADITIONAL BIOS

BIOS (উচ্চারণঃ বায়োস), আমাদের কম্পিউটারের ক্ষেত্রে অতি পরিচিত একটি শব্দ। কম্পিউটারের ব্যাকগ্রাউন্ড এ অনবরত কাজ করতে থাকা এই সফটওয়্যার টি ভবিষ্যতের জন্য না হলেও এই মুহূর্তে আমাদের কম্পিউটারের অতি প্রয়োজনীয় কিছু সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখন স্বভাবতই আমরা যারা জানি না তাদের মনে কিছু প্রশ্ন হতেই পারে, যেমনঃ-
BIOS (বায়োস) আসলে কি?
BIOS কি এমন গুরুত্তপূর্ণ সফটওয়্যার এবং কম্পিউটারের কি কি কাজ করে বা এটি দিয়ে কি কি কাজ করা যায়?
আপনার প্রশ্নও যদি এধরনের হয়ে থাকে তাহলে কি আর করা পড়তে থাকুনঃ-
BIOS (বায়োস) আসলে কি?
BIOS (বায়োস) এর পুরো অর্থ হচ্ছে “Basic Input/Output System”। কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের Firmware chip [Firmware chip: অর্ধস্থায়ী স্মৃতি ভান্ডারে রক্ষিত সফটওয়্যার। হার্ডওয়্যার আর সফটওয়্যার এর সাথে সমন্বয় করে কাজ করে এরা। এদের মধ্যে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার উভয়ের ধর্ম পরিলক্ষিত হয়] এর মধ্যে থাকা কত গুলো নির্দেশনার সমষ্টিই হচ্ছে BIOS (বায়োস)।
আমাদের কম্পিউটারের কি-বোর্ড থেকে শুরু করে মাউস, ইউ-এস-বি এবং অন্যান্য ইন্টিগ্রেটেড/নন-ইন্টিগ্রেটেড ডিভাইস সাপোর্ট করার জন্যে প্রয়োজনীয় ড্রাইভার গুলো এ বায়োসেই লোড হয়ে থাকে, বুট-অর্ডারে এ এক্সেস করা, হার্ড ডিস্ক ইনিশিয়ালাইজ করা, মনিটরে আউট-পুট দেখানো সহ আরো অনেক কাজ আসলে এ বায়োস এর মাধ্যমেই হয়ে থাকে।
BIOS এ যেভাবে এক্সেস করতে হয়?
আপনি যদি আপনার কম্পিউটারের কিছু নাও বুঝেন তারপরেও ইচ্ছে করলে আপনি ঢু মেরে আসতে পারেন আপনার কম্পিউটারের বায়োস সফটওয়্যারটি থেকে। শুধু খেয়াল রাখতে হবে যেন কিছু পরিবর্তন না হয়ে যায়। যখন আপনার কম্পিউটার স্টার্ট হয়, একেবারে নির্ভুল ভাবে বলতে গেলে যখন আপনার মাদারবোর্ডের চিত্র সংবলিত স্ক্রিনটি ফুটে ওঠে অথবা পুরানো পিসি গুলোর ক্ষেত্রে যখন DOS (ডস) স্ক্রিনটি ফুটে ওঠে তখন কম্পিউটারের Delete key টি চেপে ধরে রাখলেই BIOS এ এক্সেস পাওয়া যায়। কিছু কিছু ব্রান্ড এর মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে এটা কাজ নাও করতে পারে কিন্তু যাইহোক ওখানে বলেই দেওয়া থাকবে যে BIOS এক্সেস করার জন্যে কোন সুইচটি চেপে ধরা লাগবে। এই স্ক্রিনটাই আমাদের কম্পিউটারের BIOS এক্সেস করার একমাত্র উপায়।
UEFI BIOS Vs. Traditional BIOS
বায়োস কম্পিউটারের কি কি কাজ করে বা বায়োস দিয়ে কি কি কাজ করা যায় তা জানার আগে আমাদের জেনে নিতে হবে মডার্ন UEFI BIOS এবং Traditional BIOS এর মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য। কারণ আপনার কম্পিউটার ভেদে UEFI BIOS এবং Traditional BIOS এ এক্সেস করার নিয়ম এবং সেটিংস সম্পূর্ণ ভিন্ন।
এ দুটোর মধ্যে সবচাইতে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য, যা প্রথমেই আপনার মনোযোগ আকর্ষন করবে তা হল UEFI BIOS এর মডার্ন ইন্টারফেস, যা কিনা অনেক বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি, নেভিগেটও করা যায় অনেক সহজে এবং এ ইন্টারফেসে আপনি আপনার মাউসও ব্যবহার করতে পারবেন।
নিচে UEFI BIOS সিস্টেম এর একটি উদাহরন দেখানো হলঃ
অন্যদিকে UEFI BIOS সিস্টেম এর বিবেচনায় আমাদের Traditional BIOS সিস্টেম একটু বেশিই কঠিন এবং এর কনফিগারেশনও কিছুটা সীমাবদ্ধ। সবধরনের উদ্দেশ্য সাধনের জন্য এই সুন্দর সিস্টেমটি অনেক বছর ধরে অনেক ডিভাইস এ ব্যবহৃত হয়ে আসছিল, কিন্তু প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে এর কিছু বড় ধরনের সীমাবদ্ধতার কারনে এটি আস্তে আস্তে মেয়াদোর্ত্তীর্ণ সিস্টেম এ পরিনত হয়ে গেছে, যেখানে প্রায় সব ব্র্যান্ডের ম্যানুফ্যাকচাররা তাদের ডিভাইস গুলোকে UEFI BIOS সিস্টেম এ আপগ্রেড করে নিচ্ছে।

এছাড়াও UEFI BIOS সিস্টেমটিতে কিছু অ্যাডভান্স কনফিগারেশন ফিচারও যুক্ত করা আছে (যেমনঃ সিকিওর বুট)।
উইন্ডোজ ৮ রিলিজ এর সাথে সাথেই UEFI BIOS সিস্টেমটি প্রথম আলোচনায় এসেছিল, আর এ কারনে খুব সম্ভবত আপনার কম্পিউটারটিও Traditional BIOS সিস্টেমই ব্যবহার করছে। যাইহোক আপনি যদি ফ্যামিলি গিক হয়ে থাকেন (মানে বাসায় বসে অনেক কম্পিউটার ঠিক করে থাকেন) তাহলে আরও কিছুদিন আপনাকে এটাই ব্যবহার করতে হবে।
বায়োস দিয়ে আমরা কি কি করতে পারি?
আমরা বুঝেছি বায়োস কি, কিভাবে এটা এক্সেস করতে হয় এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য। তো এখন প্রশ্ন আসতেই পারে যে, এত সব কিছু কিসের জন্য ?
সব ধরনের কম্পিউটার গিকদেরই আসলে কোন না কোন দিন বায়োসে এক্সেস করতে হয়, কারণ তারা এর মাধ্যমে কিছু অ্যাডভান্স সিস্টেম কনফিগারেশন করার সুবিধা পায় যেগুলো তারা তাদের অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে (আথবা কিছু সফটওয়্যার এর মাধ্যমে) ব্যবহার করতে পারে না। এছাড়াও কোন ডিভাইস ঠিক ঠাক মত কাজ না করলে অনেক ট্রাবল_সুটিং অপশনের মাধ্যমে তারা যাচাইও করে নিতে পারে তাদের ডিভাইসটিকে।
বুট অর্ডার এর পরিবর্তন
আমাদের কম্পিউটার স্টার্ট হওয়ার সাথে সাথেই এটি অনেকগুলো হাই-প্রাইয়োরিটি লিস্টের ডিভাইস গুলোকে এক্সেস করা শুরু করে। যেমন আপনার কম্পিউটারে যদি কোন ডিস্ক ইনসার্ট করা থাকে অথবা অনেক গুলো অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা থাকে, তাহলে আপনি এই বুট অর্ডারের মাধ্যমে তা নির্দিস্ট করে দিতে পারেন।
ফ্যান স্পিড, ভোল্টেজ এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করাঃ
কম্পিউটারের ওভার হিটিং প্রব্লেম চলাকালীন সময়ে অথবা কম্পিউটারের সব ডিভাইস গুলো ঠিক ঠাক মত কাজ করছে কিনা তা দেখার জন্য সবচাইতে সহজ পদ্ধতি হল বায়োসে একবার ঢু মেরে দেখা। যেমনঃ সব ডিভাইস গুলো ঠিক ঠাক ভোল্টেজ পাচ্ছে কিনা ইত্যাদি।
ওভারক্লকিংঃ
আপনি ইচ্ছে করলে আপনার কম্পিউটারের জন্য বেধে দেয়া ক্লক স্পীড পরিবর্তন করে নিতে পারেন।
লক করে রাখুন আপনার কম্পিউটারকেঃ
UEFI BIOS সিস্টেম এর সিকিওর বুট অপশনের মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটার এর বুট মেনুকে আরও সিকিওর করে নিতে পারেন যাতে করে অন্য কেওই আপনার BIOS এ উপর্যুপরি এক্সেস করতে না পারে। আর এ সুবিধা থাকার কারনেই অধিকাংশ ফ্যামিলি গিকরা তাদের বায়োসকে UEFI BIOS সিস্টেম এ আপগ্রেড করে নিচ্ছে।
অন্যান্য ছোট ছোট কিছু কাজঃ
উপরে উল্লেখিত এসব কারনেই আসলে বায়োস ব্যবহার করা লাগে। এছাড়াও অন্যান্য কিছু সেটিংস আছে যেমনঃ
-সিস্টেমের টাইম ঠিক করা
-হার্ডওয়্যার এর প্রোফাইল ফিচার পরিবর্তন করা (UEFI এর ফিচার)
ইত্যাদি কারনে বায়োস এক্সেস করার প্রয়োজন হয়।
আর সবচাইতে মজার ব্যাপার হচ্ছে, ২০১১ সালে BBC এর তথ্য অনুযায়ী আমাদের এই বহুল আলোচিত Traditional BIOS সিস্টেমটি কয়েক বছরের মধ্যেই আমাদের কম্পিউটার থেকে অচিরেই হারিয়ে যাবে। যার পরিবর্তে ব্যবহৃত হবে UEFI BIOS (Unified Extensible Firmware Interface) সিস্টেম। এর ফলে Traditional BIOS এর ২০-৩০ সেকেন্ডের পরিবর্তে কম্পিউটার চালু হতে সময় নিবে মাত্র কয়েক সেকেন্ড।
UEFI কি জিনিস ???
UEFI এর পূর্ণরুপ হচ্ছে Unified Extensible Firmware Interface। সোজা বাংলায় বললে UEFI হচ্ছে বায়োসের উন্নত রুপ। আমরা যে বায়োস ব্যাবহার করি সেটি প্রায় প্রাগৈতিহাসিক যুগের একটি সিস্টেম যে মূল সিস্টেমকে বুট করতে সাহায্য করে। কিন্তু বায়োসের লিমিটেশন অনেক। প্রথমত সে সিস্টেমের ডিভাইসগুলোতে সরাসরি এক্সেস করতে পারে না। দ্বিতীয়ত বুটকিট ম্যালওয়্যার থেকেও সুরক্ষিত নয় সে। এছাড়া বড় সাইজের ডিস্ক থেকে সে বুট করতে পারে না। বড় সাইজ বলতে ২টেরা বাইট কে বুঝানো হচ্ছে। আজকাল দুই টেরাবাইট হার্ডডিস্ক আস্তে আস্তে জায়গা নিচ্ছে ডেক্সটপে। EFI তে এই লিমিটেশনগুলো কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করা হয়েছে। UEFI এর সুবিধা অনেকাংশেই, যেমনঃ
ক) ২টেরা বাইটের বড় ডিস্ক থেকে বুট করতে পারার ক্ষমতা
খ) তুলনামূলক দ্রুত বুট করতে পারার ক্ষমতা
গ) প্রসেসরকে ইন্ডেপেন্ডেন্ট আর্কিটেকচার
ঘ) প্রসেসর ইন্ডেপেন্ডেন্ট ড্রাইভার
ঙ) সহজ প্রি-বুট গ্রাফিকাল (উইথ মাউস ইন্টারফেস) ইন্টারফেস, এমনকি সিস্টেম ওএস ছাড়াই নেটওয়ার্কে কানেক্ট করতে পারার ক্ষমতা সম্পন্ন। ইত্যাদি।
চ) উইন্ডোজ ৮ এর মাধ্যমে সম্প্রতি আলোচিত হওয়া সিকিউর বুট ও মূলত EFI এর অংশ। (এইখানে বলে রাখা ভাল, সিকিউর বুট যার ইচ্ছে সে ডিজ্যাবল/এনাবল করে রাখতে পারবে, তবে ম্যানুফাকচারার যদি সেই অপশন রাখে কেবল তবেই, এখানে মাইক্রোসফট নিরপেক্ষ থেকেছে।)
EFI সম্পর্কে আরো কিছুঃ
ক) বেশীরভাগ সিস্টেমই বর্তমানে EFI সাপোর্ট করে। লিনাক্স EFI সাপোর্ট করে সেই ২০০০ সাল থেকেই।
খ) ইএফআই গুলো বায়োসের মত ১৬বিটের নয়। এগুলো ৩২বিট বা ৬৪বিটের হয়ে থাকে। মূল ব্যাপারটি হচ্ছে ৩২বিটের ওএসকে বুট করাতে চাইলে ৩২বিট ইএফআই দরকার হবে, আর ৬৪বিটের ওএস এর জন্য ৬৪বিট সাইজের ইএফআই।
গ) EFI মোডে আপনি বেশীরভাগ ডিভাইসেই এক্সেস করতে পারবেন। যেমন আপনি UEFI তে থেকেই (সিস্টেম বুট করার আগেই চাইলে হার্ডডিস্ক, র্যাম, ব্যাটারী ইত্যাদি জিনিস চেক করে নিতে পারবেন, কিছু কিছু EFI সিস্টেম আপনাকে সিস্টেম বুট না করেই অনলাইনে ব্রাউজ এবং মেইল আদানপ্রদানের সুবিধা দেয়, যেমন HP তাদের সিস্টেমে এটিকে QuickWeb/Fast Look, QuickMail/Day Starter হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। )
উইন্ডোজ ডিস্ক বুট হচ্ছে না! বায়োস সেটাপ করুন
বায়োস
বায়োস (BIOS) হল Basic Input Output System। যা দ্বারা কম্পিউটারের সিস্টেম কনফিগারেশন নির্ধারণ করা হয়। বায়োস দ্বারা পিসি বুট আপ করা এবং সিপিইউ কতৃক বিভিন্ন কম্পোনেন্ট একসেস করা হয়। বায়োসে প্রোগ্রামের কোড থাকে যা মৌলিক এবং লো-লেবেলের ফাংশন গুলো সম্পাদন করে থাকে।
বায়োস মাদারবোর্ডের সাথে বিল্ডআপ থাকে। তাই বায়োসে প্রবেশ করা টা মাদারবোর্ডের সাথে সম্পর্কযুক্ত। বায়োসে প্রবেশ করা বা কনফিগারেশনের জন্য বিভিন্ন মাদারবোর্ডে বিভিন্ন কিবোর্ড কি (Key) ব্যবহার হয়। যেমন গিগাবাইট মাদারবোর্ডের বায়োসে প্রবেশ করতে হলে কম্পিউটার বুট করার সময় DEL (Delete) চাপতে হয়। তেমনি ইন্টেল মাদারবোর্ডের জন্য F2(ফাংশনাল কি) চাপতে হয় এবং এইচপির জন্য F10 (ফাংশনাল কি) চাপতে হয়। কম্পিউটার চালুর শুরুতেই খেয়াল করলে দেখবেন বায়োসে প্রবেশের কি (Key) শো করছে।

কম্পিউটারের পাওয়ার বাটন প্রেস করে অথবা রিস্টার্ট করেই আপনার মাদারবোর্ডের নির্ধারিত বাটনের যে কোন একটি বাটন চাপতে থাকুন ( F2 বা DEL বা অন্যান্য) । যদি উইন্ডোজ ওপেন হয় তাহলে বায়োস ওপেন হবে না। সেক্ষেত্রে মেশিন রিস্টার্ট করে আবার চেষ্টা করুন।
Award BIOS এর ক্ষেত্রে বায়োস সেটাপ করে উইন্ডোজ ডিস্ক বুট করার পদ্ধতিঃ
প্রথমে নির্ধারিত বাটন DEL ( প্রয়োজনে F2 বা অন্যান্য) যে কোন একটি বাটন চেপে বায়োসে প্রবেশ করুন।
নিচের চিত্রের দেখানো Advanced BIOS Features এ কিবোর্ড থেকে সিলেক্ট করুন ( বায়োসে মাউস কাজ করবে না তাই কিবোর্ডের তীর চিহ্নিত বেতাম ব্যবহার করুন)। তার পর ইন্টার দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করুন।

• তারপর First Boot Device এ কিবোর্ড দিয়ে সিলেক্ট করুন এবং ইন্টার দিন।
First Boot Device এ CD/DVD ROM সিলেক্ট করুন। (মনে রাখবেন, First Boot এ যদি CD/DVD ROM না থাকে তাহলে ডিস্ক থেকে উইন্ডোজ সেটাপ নেবে না। এ ক্ষেত্রে যদি আপনি USB CD/DVD থেকে থেকে উইন্ডোজ সেটাপ করতে চান তাহলে First Boot Device এ USB CD/DVD ROM সিলেক্ট করুন। আর পেনড্রাইভ কে Boot able করে পেনড্রাইভ থেকে সেটাপ দিতে চাইলে তাহলে First Boot Device এ USB সিলেক্ট করুন।
তারপর F10 (ফাংশনাল কি) বাটন চাপুন। নিচের মত একটি চিত্র পাবেন। তখন Y বাটন চেপে সেভ করুন। প্রয়োজনে ইন্টার বাটন চাপুন।
এখন কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে। সবকিছু ঠিকঠাক করতে পারলে আপনার উইন্ডোজ ডিস্ক বুট হবে।

INTEL মাদারবোর্ড এর ক্ষেত্রে বায়োস সেটাপ করে উইন্ডোজ ডিস্ক বুট করার পদ্ধতিঃ
প্রথমে নির্ধারিত বাটন F2 ( প্রয়োজনে DEL বা অন্যান্য) যে কোন একটি বাটন চেপে বায়োসে প্রবেশ করুন।

নিচের চিত্রের দেখানো Boot মেনু এ কিবোর্ড থেকে সিলেক্ট করুন ( বায়োসে মাউস কাজ করবে না তাই কিবোর্ডের তীর চিহ্নিত বেতাম ব্যবহার করুন)।

First Boot Device এ CD/DVD ROM সিলেক্ট করুন।

তারপর F10 (ফাংশনাল কি) বাটন চাপুন। Yes করে সেভ করুন।
Asus UEFI এর ক্ষেত্রে বায়োস সেটাপ করে উইন্ডোজ ডিস্ক বুট করার পদ্ধতিঃ
প্রথমে নির্ধারিত বাটন DEL ( প্রয়োজনে F2 বা অন্যান্য) যে কোন একটি বাটন চেপে বায়োসে প্রবেশ করুন।
Boot Menu তে ক্লিক করুন (এ বায়োসটিতে মাউস কাজ করবে) ।
আপনার কম্পিউটারের DVD ড্রাইভ সিলেক্ট করুন। দেখবেন আপনার কাজ শেষ হয়ে গেছে।
https://www.facebook.com/najmuz 

No comments:

Post a Comment